https://dripirrigation.com.bd/

https://dripirrigation.com.bd/
https://dripirrigation.com.bd/

Monday, October 10, 2011

আনলিমিটেড ফ্রী এসএমএস করুন যত খুশি।সাথে প্রতি সপ্তাহে ১টি করে ফ্রি এস.এম.এস পাওয়া।

আনলিমিটেড ফ্রী এসএমএস করুন যত খুশি।


59 1pos আনলিমিটেড ফ্রী এসএমএস করুন যত খুশি।
sms আনলিমিটেড ফ্রী এসএমএস করুন যত খুশি।
১. প্রথমে এই লিঙ্কে গুতা মারেন
২. From : বক্সে আপনার মোবাইল নং লিখবেন। + বাদ দিয়ে 88 সহ যেমনঃ 880196267029
৩. Destinatio: বক্সে বাংলাদেশ সিলেক্ট করে দিন।
৪. To : এর বক্সে যাকে এসএমএস করবেন তার নাম্বার এই ফরম্যাটে টাইপ করুন যেমন ঃ 193393548
(খেয়াল রাখবেন এখানে 088 ব্যাবহার হবে না।)
৫. Message : এ আপনার এসএমএস টাইপ করে সেন্ড করে দিন।
দেখবেন এসএমএস করার সাথে সাথে সেন্ড হয়। আপনি পরীক্ষা করে দেখতে চাইলে আপনার নিজ নাম্বার এ এসএমএস সেন্ড করে দেখতে পারেন।
নিওমিত এসএমএস কারতে BDLink Toolbar এ Extra ট্যাব এ ক্লিক কারুন।
 
 

ফ্রি এস.এম.এস দিতে নয় পেতে !!!

যাহারা বাংলালিংক সিম ব্যাবহার করেন তাহাদের জন্য সুখবর !!!









প্রতি সপ্তাহে ১টি করে ফ্রি এস.এম.এস পাওয়ার জন্য প্রয়োজন হবে না কোন রেজিষ্ট্রেশন, কাটবে না কোন চার্জ। শুধু দরকার একটি কল। আর কল করলে সুকন্ঠে বলবে “ আপনার ডায়াল কৃত নাম্বারে এই মূহুর্তে সংযোগ দেওয়া সম্ভব নয়” । আপনি ইচ্ছা করলে তখনি কলটা কেটে দিতে পারেন। ১ মিনিটের মধ্যে আপনার মোবাইলে চলে আসবে সুন্দর কোন  ছন্দ, কবিতা, ফান, গল্প অথবা গানের কোন অংশ। মনে রাখবেন ১ সাপ্তাহে শুধু একটি ম্যাসেজ, পরের সপ্তাহে আবার নতুন ম্যাসেজ। একই সপ্তাহে একাধিকবার কল করলে একই ম্যাসেজ বার বার আসবে।
ম্যাসেজ পেতে কল করুন : ০১৯১৮- ০১৯৩৫৪

পূর্নাংগ গাইডলাইনঃ বাংলাদেশে যেভাবে গুগল এ্যাডসেন্সের চেক ভাঙাবেন

পূর্নাংগ গাইডলাইনঃ বাংলাদেশে যেভাবে গুগল এ্যাডসেন্সের চেক ভাঙাবেন

by Adnan on July 21, 2010 · From:http://bn.jinnatulhasan.com/2010/07/4237

[অতিথি পোষ্ট] পূর্নাংগ গাইডলাইনঃ বাংলাদেশে যেভাবে গুগল এ্যাডসেন্সের চেক ভাঙাবেন
কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভাল আছেন। প্রথমেই একটা ব্যক্তিগত আনন্দের খবর দেই। এতো দিন তো ভার্চুয়ালি টাকা জমা হচ্ছিল। আজ প্রথমবারের মতো গুগল এ্যাডসেন্স থেকে ১১৮০০ টাকা ঘরে তুলতে পারলাম। ৩৬ দিন আগে জমা দেওয়া চেকটি গতকাল ক্যাশ হয়েছিল। আজ গিয়ে টাকা তুলে নিয়ে আসলাম। বাংলাদেশে কিভাবে গুগল এ্যাডসেন্সের চেক ভাংগানো যায় সে ব্যাপারে প্রায় কোথাও পূর্নাংগ কোন লেখা পাই নি। চেক পাবার আগে ফিই আর মায়াকানন ভাই এর মাধ্যমে বেশ গুরুত্বপূর্ন কিছু টিপস পেয়েছিলাম। এছাড়া বিভিন্ন বাংলা ফোরাম আর ব্যক্তিগত ব্লগে ঘুরে এ ব্যাপারে কিছু তথ্য জেনেছিলাম। এ সব কিছু তথ্য যাচাই বাছাই করে আর নিজের প্রাপ্ত অভিজ্ঞতার আলোকে আজকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস শেয়ার করতে চাই।। চলুন তবে শুরু করা যাক।
এক: গুগলের পেমেন্ট সিষ্টেম

গুগলের এ্যাডসেন্স প্রোগ্রামের পেমেন্ট সিষ্টেম বুঝতে শুরুতে যথেষ্টই বেগ পেতে হয়েছে। বাড়তি কথায় না গিয়ে সহজ করে বুঝিয়ে দিচ্ছি। ধরুন আপনার জানুয়ারি মাসের আয় ছিল ৫০ ডলার যা নুন্যতম পেমেন্ট ১০০ ডলারের চেয়ে কম। তাই সেই মাসের জন্য আপনি কোন চেক পাবেন না। এই ৫০ ডলারের ব্যালেন্স বা উদবৃত্ত পরের মাসের সাথে যোগ হবে। এরপর ধরলাম ফেব্রুয়ারি মাসে আরো ৭০ ডলার যোগ হল। তাহলে দেখা যাছে আপনার ফেব্রুয়ারি মাসের একক আয় ১০০ ডলারের চেয়ে কম কিন্তু আগের মাসের ৫০ ডলার এই ৭০ ডলারের সাথে যোগ হওয়ায় ফেব্রুয়ারি মাস শেষে আপনার মোট আয়ের পরিমান দাঁড়াবে ৫০+৭০=১২০ ডলার, তারমানে হলো আপনি এ্যাডসেন্সের চেকের জন্য আবেদন করতে পারব। আবেদন মানে আপনাকে প্রথাগত কোন দরখাস্ত লিখতে হবে না। আপনি আপনার এ্যাডসেন্স একাউন্টে লগ ইন করে My Account থেকে Account Settings এ যান। সেখানে Payment Details এর ঠিক নিচেই দেখবেন Payment Holding নামের আরেকটি অপশন আছে। সেখানে দেখবেন Hold Payment নামের একটা অপশন আছে। আপনি যদি সেই অপশনের পাশে টিক চিহ্ন দেন তবে আপনার পেমেন্ট হোল্ড বা ধরে রাখা হবে। যতদিন পর্যন্ত না টিক চিহ্ন উঠিয়ে দিবেন আপনি কোন চেক পাবেন না। আপনি টিক চিহ্ন উঠিয়ে দিন। এখন আপনার ফেব্রুয়ারি মাস শেষে মোট আয় দাড়াল ১২০ ডলার। মার্চ মাসের ২৩-২৫ তারিখের মধ্যে আপনার এই আয় ফাইনালি এপ্রুভ করা হবে। আপনি My Account থেকে Payment History তে গেলে যেই তারিখের পাশে Payment issued এই লেখাটি দেখবেন বুঝবেন সেই দিন আপনার চেক এপ্রুভ হয়ে গেছে। এবার প্রতীক্ষার দিন গোনার পালা, কবে চেক আসবে, কবে কিভাবে ভাংগাবেন ইত্যাদি ইত্যাদি।
দুই: কিভাবে চেক আনাবেন

বাংলাদেশে এ্যাডসেন্সের চেক দুইভাবে আনা যায়। একটি হলো Check – Standard Delivery বা প্রথাগত ডাক ব্যবস্থার মাধ্যমে, অন্যটি হলো Check – Secured Express Delivery বা কুরিয়ার এর মাধ্যমে। My Account থেকে Account Settings এ থেকে Payment Details অপশন এ গিয়ে কিভাবে আপনি চেক আনবেন তা নির্ধারন করুন । ডাক যোগে চেক আনতে চাইলে ২-৪ সপ্তাহের মধ্যে চেক আনতে পারবেন যার জন্য কোন বাড়তি খরচ বহন করতে হবে না। অন্যদিকে কুরিয়ার (DHL) এর মাধ্যমে আপনি ৩-৪ দিনের মধ্যেই চেক পাবেন তবে তার জন্য আপনার প্রাপ্ত আয় থেকে ২৮ ডলার বা ১৯৬০ টাকার মতো কেটে নিবে। বিভিন্ন বাংলা ব্লগ বা ফোরামে দেখালাম অনেকেই কুরিয়ার যোগে টাকা আনার ব্যাপারে পরামর্শ দিচ্ছেন। আমার অভিজ্ঞতা শেয়ার করি। আমি এ যাবৎ ২টি চেক পেয়েছি। দুই বারই যখন যে তারিখের পাশে Payment issued এই লেখাটি ছিল অর্থাৎ যেদিন চেক ইস্যু হয়েছিল তার ঠিক ১৪ দিনের মাথায় বিকেল বেলায় পোষ্টম্যান চেক নিয়ে হাজির হয়েছে। বাসার দারোয়ান প্রথমবার মাত্র ২০ টাকা ধরিয়ে দিয়েই তাকে খুশি করতে পেরেছিল। তাই আমার ধারনা আপনি যদি আপনার এলাকার পোষ্ট কোড নাম্বারসহ বিস্তারিত ঠিকানা যথাযথভাবে লিখে থাকেন তাহলে ১৪-২১ দিনের মাঝেই চেক পেয়ে যাবেন। যারা চেক হারানোর ভয় পাচ্ছেন তাদের সাহস দিতে একটি টিপস দেই। বাংলাদেশে ২০ দিনের আগে চেক ভাংগানোর এখন পর্যন্ত কোন উপায় নেই। আপনার চেক ইস্যু হবার ১৪-২৮ দিনের মধ্যেও চেক না পেলে আপনি আর কিছু দিন অপেক্ষা করে আপনার আগের চেকটি বাতিল করে সেই চেকের টাকা পুনরায় আপনার চলতি ব্যালেন্সের সাথে যোগ করে দেবার জন্য আবেদন করতে পারেন এখান থেকে। তাই অনেক কষ্টে অর্জিত ২৮ ডলার কুরিয়ার এর পেছনে খরচ না করে কয়েকদিন অপেক্ষা করে ডাক যোগে আনুন। আরেকটি বিষয়, গুগল চেকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য খুব সাধাসিধাভাবে চেকটি একটি সাদা খামে করে পাঠায়। সম্ভব হলে আপনার এলাকার পোষ্টম্যানকে বুঝিয়ে বলুন যে আপনার পড়ালেখার কাগজ আছে এতে। ভুলেও টাকা পয়সার ব্যাপার তাকে বুঝতে দিবেন না।।
তিন: কোন ব্যাংকে জমা দিবেন

আমরা যারা শিক্ষার্থী (সহজ ভাষায় বাপের হোটেলে খাই !) তাদের অনেকের কোন ব্যাংক একাউন্ট থাকে না। আবার অনেকের সরকারী ব্যাংকে কোন একাউন্ট নেই। এ্যাডসেন্সের জন্য কোন ব্যাংকে একাউন্ট খুলব বা কোথায় চেক জমা দিব সে ব্যাপারে আমিও সন্দিহান ছিলাম। বেশ কিছুদিন আগে এই লেখায় মায়াকানন ভাই কিছু পরামর্শ দিয়েছিলেনঃ

* Citi bank – কর্পোরেট একাউন্ট ছাড়া ব্যক্তিগত একাউন্ট গ্রহণযোগ্য নয়।
* Standard charted bank- ব্যক্তিগত Saving একাউন্ট খুলতে ২৫ হাজার টাকা লাগে। চেক জমা করতে কোন সমস্যা নেই।
* City bank- এডসেন্স চেক নিতে চায় না।
* Dutch-bangla bank- চেক ভাংগাতে ২৫ ডলার দাবি করে।
* National bank – ০.১৫% বা সর্বনিম্ন চার্জ ২৫০ টাকা । ন্যাশনাল ব্যাংকে আপনার চেকের ০.১৫% বা সর্বনিম্ন ২৫০ টাকা চার্জ রাখবে। সাথে পোস্টাল খরচ যোগ হবে। যদি পোস্ট অফিসের মাধ্যমে ব্যাংক চেক পাঠায় তবে সাথে আরও ২৫ টাকা মাশুল যোগ করতে পারে। সব মিলিয়ে ২৭৫ টাকা খরচ হবে।

আমি ন্যাশনাল ব্যাংকের বিষয়ে আর কোথাও রিকমেন্ডেশন পাই নি। সবচেয়ে বেশি যে নামটি উঠে এসেছে তা হলো ইসলামি ব্যাংক। আমি ১৭৭ ডলারের প্রথম চেকটি জমা দেবার ৩৬ দিনের মাথায় ওরা সেটি ক্যাশ করেছে যার জন্য মাত্র ২৩০ টাকা কেটেছে। আমি জিজ্ঞেস করায় ওরা জানাল ওরা নাকি অন্য আরেক ব্যাংকের মাধ্যমে চেক ভাঙ্গানোর কাজটি করে যার জন্য সেই ব্যাংক এখন পর্যন্ত কোন টাকা কাটে না। তাই ২৩০-৫০০ টাকার বিনিময়ে ইসলামি ব্যাংকে চেক জমা দিয়ে ক্যাশ করাতে পারবেন। অন্যদিকে সোনালি বা অন্য সরকারি ব্যাংক গুলোতে চেক ক্যাশ করাতে মাত্র ৮০-২০০ টাকার মতো লাগলেও ওরা সময় বেশি নেয় প্রায় ৬০-৮০ দিনের মতো লাগে। তাই সব দিক বিবেচনায় ইসলামি বা ন্যাশনাল ব্যাংক এর মাধ্যমে বাংলাদেশে চেক ভাঙ্গানো যেতে পারে। ইসলামি ব্যাংকে ১০০০ টাকা দিয়ে একাউন্ট খোলা যায়। তবে যেখানেই একাউন্ট খুলেন না কেন খেয়াল রাখবেন সেই ব্রাঞ্চে যেন ফরেন সেকশন থাকে যারা এই বিষয়গুলো হ্যান্ডেল করে। আমি প্রথমে ইসলামি ব্যাংকের পান্থপথ আর ধানমন্ডি ব্রাঞ্চে যোগাযোগ করে পরে নিউমার্কেট ব্রাঞ্চে একাউন্ট খোলার সিদ্ধান্ত নেই। কেননা প্রথম ২ টি ব্রাঞ্চে ফরেন সেকশন নেই। এখন যে ২টি বিষয় লক্ষ্য রাখবেন তা হলো এ্যাডসেন্সের একাউন্টের জন্য আবেদনের সময় যেই নাম দিয়ে, যে বানানে আবেদন করেছিলেন হু-বু-হু সেই একই নাম আর বানান দিয়ে ব্যাংকের একাউন্ট খুলবেন। একটি বাড়তি ডট (.) বা হাইফেন (-) বা অন্য যে কোন কারনে আপনার অর্থ প্রাপ্তির বিষয়টি অনিশ্চয়তার মুখে পরতে পারে। আরেকটি বিষয় হলো সম্ভব হলে চেক ইস্যু হবার আগেই একাউন্ট খুলে ফেলবেন। পরে খুললেও হয়তো সমস্যা হবে না কেননা আমি ইস্যু হবার ২ দিন পরে একাউন্ট খুলেও কোন সমস্যা ছাড়াই টাকা ক্যাশ করাতে পেরেছি।
চার: যেভাবে ব্যাংকে চেক জমা দিবেন

এ্যাডসেন্সের চেক কিভাবে আসে তা দেখতে এই লিঙ্ক ক্লিক করুন। ছবিটি ভাল করে লক্ষ্য করুন। উপরে আপনার চেকের বিস্তারিত বিবরন দেওয়া আছে যা আপনি আপনার কাছে সংরক্ষন করে রাখুন। এবার নিচের দিকে দেখুন। যেখান থেকে সবুজ অংশটি শুরু হয়েছে সেটি মূল চেক যা ব্যাংকে জমা দিতে হবে। ধারাল ব্লেড বা পেপার কাটার দিয়ে খুব সতর্কতার সাথে চেকটি সাদা অংশের সাথে বিচ্ছিন্ন করুন। এবার এই ছবিটি দেখুন। চেকের অপর পৃষ্টায় ঠিক যেই নামে যেভাবে এ্যাডসেন্সের একাউন্ট আছে সেই নামটি কলম দিয়ে ছবিতে দেখানো বক্সের ভেতর ব্লক লেটারে (ইংরেজী বড় হাতে) পূরন করে আপনার জমা বইয়ের সাথে ব্যাংকে জমা দিন। জমা বইতে লিখতে কোন কার্পন্য করবেন না। চেকটি যেভাবে এসেছে তার পূর্নাংগ বিবরন হুবুহু দেখে দেখে লিখে জমা দিন। লক্ষ্য রাখুন নিচের এই তথ্যগুলো জমা বইতে লিখেছেন কিনাঃ

1. Cheque No.
2. Client No.
3. Amount (কথায় ও অংকে হুবুহু একইভাবে)
4. Payable At

ইসলামি ব্যাংকে চেক জমা দেবার সময়, চেক হারিয়ে গেলে ইসলামি ব্যাংক কোন দায়িত্ব বহন করবে না-এই মর্মে চেকের পূর্ণ বিবরনসহ ব্র্যাঞ্চ ম্যানেজারের কাছে আবেদন করতে হয়েছিল। প্রথমবার জমা দেবার পর পরেরবার থেকে আগেই আবেদনপত্র লিখে নিয়ে যেতে পারেন।
`পাঁচ: আরো কিছু টিপস

নিচের পয়েন্টগুলো খেয়াল করুনঃ

* যে কোন আর্থিক লেনদেনের রেকর্ড থাকা উচিত। মোবাইল দিয়ে নয় সম্ভব হলে নিজের বা দোকানে গিয়ে স্ক্যানারে চেক স্ক্যান করে রেখে দিন। ভবিষ্যতে কোন অনাহুত ঝামেলায় পরলে কাজে আসতে পারে।
* আপনার বাসার ঠিকানা পরিবর্তন হবার সম্ভাবনা থাকলে বা আপনার ঠিকানায় চেক না আনতে চাইলে নিকট আত্মীয়ের ঠিকানা ব্যাবহার করতে পারেন। সেক্ষেত্রে চেক ইস্যু হবার ৮-১০ দিন পর তাকে জানিয়ে রাখুন যে সম্ভাব্য কবে কার নামে চেক আসতে পারে। উল্লেখ্য আপনি চাইলে যে কোন সময় একাউন্টে লগ ইন করে My Account থেকে Account Settings এ গিয়ে Payee Information অপশন থেকে ঠিকানা পরিবর্তন করতে পারেন। তবে বাংলাদেশসহ বেশ কিছু দেশে Payee name পরিবর্তন করা যায় না।
* এ্যাডসেন্সের চেকের পিছনে নাম লেখার প্রয়োজনীয়তা আছে কিনা সেই বিষয়ে বিতর্ক আছে। যেমন হাসান ভাই কখনো তা লিখেন নি কিন্তু নিয়মিত ক্যাশ করাতে পেরেছেন। অন্যদিকে ভারতের কিছু পাবলিশার জানিয়েছেন যে তারা চেকের পিছনে নাম না লেখায় চেক বাউন্স করে ফিরে এসেছে। তাই কোন সন্দেহের অবকাশ না রাখতে চাইলে যে নামে যে বানানে চেক এসেছে হুবুহু সেভাবে অপর পৃষ্ঠায় বক্সের ভেতর ব্লক লেটারে নাম লিখুন।
* প্রতিবার চেক জমা দেবার সময় ব্যাংকের পলিসিতে কোন পরিবর্তন এসেছে কিনা জেনে নিন।
* প্রথমবার ক্যাশ হতে বেশি সময় লাগলেও পরেরবার থেকে আরো কম সময় লাগবে। ইসলামী ব্যাংকে প্রথমবার ১ মাস ১০ দিনের মতো লাগে। এর পর ২০-৩০ দিনের মধ্যেই ক্যাশ হয়ে যায়।
* এ্যাডসেন্সের মাধ্যমে চেক পেতে শুরু করলেই ভাববেন না আপনার ভবিষ্যতে ব্যান হবার কোন সম্ভাবনা নেই। এমনো অনেকেই আছেন যার চেক আসার পর একাউন্ট ব্যান্ড হয়েছে। অর্থের মোহে নিজেকে লোভী করে তুলবেন না। সহজ স্বাভাবিক পদ্ধতিগুলো অবলম্বন করে ইউনিক কন্টেন্ট লিখুন দেখবেন ধীরে ধীরে টাকার পরিমান বাড়ছে। একসময় ১০০ ডলার আয় করব এই স্বপ্নেই বিভোর থাকতাম। আর ব্লগিং শুরু করার ৭ মাসের মাথায় একটি মাত্র ব্লগ থেকে, শেয়ারড কম্পিউটারে (ছোট ভাইয়ের সাথে) নিরন্তর বিদ্যুতের লুকোচুরির মধ্যে কাজ করে মাসে ২০০ ডলারের উপরে আয় করছি। নিজের একটি ল্যাপটপ থাকলে টাকার অংক নিদেনপক্ষে দুইগুন করতে পারতাম হয়তোবা। যাই হোক, এতো কিছু বলার কারন একটাই তা হলো ইউনিক কন্টেন্ট লিখুন, কিভাবে এ্যাডসেন্স থেকে টাকা আয়ের পরিমান বাড়ানো যায় সেই উপায়গুলো প্রয়োগ করুন দেখবেন খুব দ্রুত সাফল্যের দেখা পাবেন।
আশা করি প্রথমবারের মতো যারা এ্যাডসেন্স চেক পেয়েছেন বা সামনে পাবেন তারা একটি গাইডলাইন পেয়ে যাবেন উটকো ঝামেলা এড়িয়ে চলুন

মাত্র ২০ হাজার টাকায় শুরু করুন শেয়ার ব্যাবসা।

From:http://www.somewhereinblog.net/blog/winner/29112558




*** শুধু মাত্র একদম নতুন দের জন্য। অভিজ্ঞ শেয়ার ব্যাবসায়ীদের জন্য প্রযোজ্য নয়।



প্রিয় বন্ধুরা কেমন আছেন আপনারা? আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভালো আছেন।আমিও আছি এক প্রকার। আমার এই ব্লগে বেশীর ভাগ লিখা শেয়ার বাজার নিয়ে।আজকেও আমি শেয়ার বাজার নিয়ে লিখবো। তবে আজকের লিখাটি একটু ব্যাতিক্রম হবে। আজকে আমি সরাসরি প্রাক্টিক্যাল ভাবে বর্ননা করবো কি ভাবে একজন নতুন ব্যাবসায়ী শেয়ার ব্যাবসা করবে। যারা শেয়ার ব্যাবসা একদম ই বুঝে না কিন্তু এই ব্যাবসায় আগ্রহী এই লিখাটি তাদের জন্য। বর্তমানে দ্রব্য মুল্যের উর্ধগতিতে মানুষ দিশেহারা। কর্মসংস্থানের আশা সুদুর পরাহত। বেকারদের অবস্থা আরো করুন। বেকার দের যন্ত্রনা সাপে দংশনের মতই যন্ত্রনা দায়ক। বিভিষিকাময় এই বেকার জীবন। আমি কম্পিউটার বিজ্ঞানে স্নাতক ডিগ্রীনিয়েও ৬ মাস বেকার ছিলাম। বেকারদের যন্ত্রনা আমি কিছুটা হলেও আমি বুঝি। যারা ছাত্র ও বেকার এবং হাতে আছে মাত্র ২০-২৫ হাজার টাকা তারা শুরু করতে পারেন শেয়ার ব্যাবসা। এতে আপনার বাড়তি কিছু টাকা আয় হবে। দেশ পাবে নতুন বিনিয়োগকারি আর ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারিদের মাধ্যমেই সমৃদ্ধ হবে আমাদের অর্থনীতি। একটা দেশের শেয়ার বাজার ঐ দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির প্রতিক। শিল্প কারখানা থেকে ব্যাংক ব্যাবস্থা সব কিছুর মেরুদন্ড এই শেয়ার বাজার। আর ক্ষুদ্র বিনিয়োগ কারিরা এই বাজারের প্রান। আজকে আমাদের শেয়ার বাজার অসীম সমুদ্রের মতন বিস্তৃত হয়েছে তা এই ক্ষুদ্র বিনিয়োগ কারিদের জন্যই।
আমি আপনাদের সাহস দেয়ার জন্য বলছি না। একটি সত্য কথা বলি। আমার অনেক বন্ধুরা বিদেশে আছে। অনেক বন্ধুরা অনেক ভালো বেতনে মাল্টি ন্যাশনাল কোম্পানিতে চাকুরি করছে। আর কয়েকজন বন্ধু শেয়ার ব্যাবসায় আছে। যারা শেয়ার ব্যাবসায় প্রথমে ঢুকেছিলো, অনেকে তাচ্ছিল্য করেছে। কিন্তু এই ব্যাবসায়ী বন্ধুরাই তাদের ভাগ্যের উন্নতির স্বর্নশিখরে পৌছে গেছে। সবাইকে ছাড়িয়ে এই বন্ধুরাই এখন বিজয়ী।কখনোই কোনো কাজকে ছোট ভাবতে নাই।

আসুন এবার মুল লিখায় যাই। কিভাবে কোন শেয়ারটি আপনি এই মুহুর্তে কিনবেন। এবং কখন বিক্রয় করবেন। তা এখন বর্ননা করবো।
১) যেহেতু আপনি একদমই নতুন তাই প্রথমেই আমি আপনাকে মিউচুয়াল ফান্ড কিনার পরামর্শ দিব। মিউচুয়াল ফান্ডে ঝুকি কম। যদিও অনেকে এটাকে তুচ্ছ মনে করে তারপরো প্রথম পর্যায়ে এটার ক্রয় বিক্রয় আপনার জন্য মঙ্গল জনক। মিউচুয়াল ফান্ডের ঝুকি কম তাই লাভ ও কম। কিন্তু এটা আপনাকে বাজার সম্পর্কে শিখতে সহায়াতা করবে।ধীরে ধীরে আপনি অনেক কিছু শিখতে পারবেন।

২) ধরুন আপনি মিউচুয়াল ফান্ড কিনছেন ডিবিএইচ ১ম ২৩ টাকায় ১ লট ৫০০টি। কিনলেন (৫০০*২৩)=১১৫০০ টাকায়। আইসিবি এমপ্লয়িজ কিনলেন ২৩ টাকা করে(৫০০*২৩)=১১৫০০টাকায়। আপনার বিনিয়োগ ২৩০০০ টাকা। আপনি মাত্র ৪ দিন পর এই শেয়ার গুলো বিক্রয় করতে পারবেন। মিউচুয়াল ফান্ড গুলো ৫০ পয়সা থেকে ১ টাকার মধ্যে উঠানামা করে। আপনি ৭৫ পয়সা লাভে ১০০০ শেয়ার বিক্রয় করে দিন। আপনার লাভ হবে ৭৫০ টাকা। আপনার পুজি হবে ২৩৭৫০ টাকা। বিক্রয়ের পর আপনি কিনুন ট্রাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এই শেয়ার টিও ২০.৫০ থেকে ২২ টাকার মধ্যে উঠা নামা করে ২০.৫০ টাকায় ৫০০ শেয়ার কিনুন(২০.৫*৫০০)=১০২৫০, বিক্রয় করুন ২১.৬০টাকায়(২১.৬০*৫০০)=১০৮০০ টাকা আপনার লাভ(১০৮০০-১০২৫০)=৫৫০, অনুরুপ ভাবে প্রাইম ফাইনান্স ১ম আইসিবি মিউচুয়াল ফান্ড কিনুন ২০.৫০ টাকায় বিক্রয় করুন ২১ টাকায়। লক্ষ্য করুন এই কাজ গুলো আপনি ১ সপ্তাহে করতে পারছেন। আপনার সাপ্তাহিক লাভ ১৪০০ টাকা থেকে ১৫০০ টাকার মধ্যে থাকছে।আপনি আরেকটু কৌশলি হলে ১৭০০ থেকে ১৮০০ টাকাও হতে পারে। ১মাসে আপনার সম্ভাব্য লাভ ৫ থেকে ৬ হাজার টাকা। লক্ষ্য করুন আপনি ২০ থেকে ২৩ হাজার টাকা চার বার লেনদেন করছেন মানে আপনার পরিচলন পুজি দাড়াচ্ছে ৮০ থেকে ৯০ হাজার। আপনার মাসে লাভ ৫থেকে ৬ হাজার।

৩) আপনার লভ্যাংশ না উঠিয়ে পুনরায় বিনিয়োগ করুন। দুই মাসের মধ্যেই আপনি নতুন অতিরিক্ত ৫০০ মিউচুয়াল ফান্ড কিনার সক্ষমতা অর্জন করবেন। আপনার লাভের পরিমান ঘুরে যাবে।প্রথম কয়েক মাস মিউচুয়াল ফান্ড নিয়ে ব্যাবসা করুন।

৪) সপ্তাহে অন্তত ১ দিন আপনার ব্রোকার হাউজে যান, বাজারের সাথে সংশ্লিস্টতা থাকলে অনেক কিছু বুঝবেন যা ঘরে বসে ওয়েব সাইটে দেখে বুঝা যায় না। ভালো হয় আপনার ব্রোকার হাউজটি যদি মতিঝিল স্টক এক্সচেঞ্জ ভবনে বা তার আশে পাশে হয়।

৫) ৬ মাসের মধ্যেই আপনি অনেক সাহসী হয়ে উঠবেন অনেক কিছু বুঝবেন। আপনি তখন মিউচুয়াল ফান্ডের ব্যাবসা থেকে সরে, কোম্পানির শেয়ারের দিকে যান। কোম্পানির শেয়ারে ঝুকি থাকলেও আপনি যেহেতু কিছুটা দক্ষ তাই সামলে নিতে পারবেন, আপনার লাভের পরিমান ও বৃদ্ধি পাবে।মনে রাখবেন কোম্পানির শেয়ার কিনলে ভালো কোয়ালিটির শেয়ার কিনবেন। কোনটি ভালো শেয়ার তা জানার জন্য আপনি আমার আগের ব্লগ দেখতে পারেন।



*** শেয়ার বাজারে আপনার হাতে থাকা অপ্রয়োজনীয় টাকা বিনিয়োগ করুন। কারো কাছে থেকে টাকা ধার করে বিনিয়োগ করতে যাবেন না। তাহলে আপনার একধরনের তারা হুরো থাকবে। এতে আপনার পরিকল্পনা ভেস্তে যেতে পারে।

*** সব সময় লাভ করতেই হবে এমন মানসিকতা পরিহার করুন। আমার লিখাই ঠিক এমন ধারনা করবেন না। আপনি যখন ব্রোকার হাউজে থাকবেন আপনার নেয়া উপস্থিত বুদ্ধিও আপনাকে সাফল্য দেবে।

***কবি বলেছেন- ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বালু কনা,বিন্দু বিন্দু জল।
গড়ে তুলে মহাদেশ, সাগর অতল
*** আপনার আমার পুজি খুব ছোট হতে পারে, কিন্তু আপনার আমার ছোট ছোট পদক্ষেপের কারনেই আজকের শেয়ার বাজার বিশালতা পেয়েছে। ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারিরাই বাজারের প্রান। মানুষ হয়ত আপনাকে তাচ্ছিল্য করবে অবজ্ঞা করবে, কিন্তু আপনি আপনার লক্ষ্যে অটুট থাকুন। আপনিই বিজয়ি হবেন। আপনি যখন ধনী হবেন, বাহবা দেবার মানুষের অভাব হবে না। অথচ এরাই একসময় আপনাকে অবজ্ঞা করেছে। উচ্চবেতনে কর্মরত আমার অনেক বন্ধুই তাদের সংসার চালানোর বিভিন্ন প্রয়োজনে সেই সকল শেয়ার ব্যাবসায়ী বন্ধুদের নিকট টাকা ধার নেয় যারা একসময় অবজ্ঞার পাত্র ছিলো। অনেককেই দেখেছি ইউরোপে কফিশপে বা রেস্তোরায় অমানবিক ভাবে পরিশ্রম করে। ছুটিতে দেশে আসার পর বলে, কিছুই তো করতে পারলামনা। ওই দেশে থাকতে চাই না, আবার দেশে এসে কি করবো কোন পথ পাই না। কিন্তু তাকিয়ে দেখি আমারই কিছু ক্লাসমেট দের, শেয়ার ব্যাবসায় বিস্ময়কর উত্থান।

*** শেয়ার ব্যাবসায় লোভ পরিহার করুন। পুরাতন ব্যাবসায়ীদের পরামর্শ আমলে নিন এবং কখনোই হতাশ হবেন না। মনে রাখবেন আপনি যখন শেয়ার ব্যাবসায়ী, আপনি একজন দেশের মহান অর্থনৈতিক যোদ্ধা।

*** স্বাগতম রইলো পুজি বাজারে।

*** লিখাটি আমি বাংলাদেশের সকল শিক্ষিত বেকারদের জন্য উৎসর্গ করলাম।

BD Link (BDLink) Toolbar is a great toolbar(100% free) for Bangladeshi user only

BD Link (BDLink) Toolbar is a great toolbar(100% free) for Bangladeshi user only.It is very easy to use and contain all essential links of ...